৩রা শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| ১৮ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৩শে মহর্‌রম, ১৪৪৭ হিজরি| রাত ১০:০৮| বর্ষাকাল|
শিরোনাম:
পঞ্চগড় জেলা ছাত্র শিবিরের সভাপতি রাশেদ, সেক্রেটারি মুহিব নির্বাচন পেছাতে ‘সংস্কার বিচারের’ নামে ষড়যন্ত্র চলছে : আমিনুল হক মধ্যনগরে টাকার অভাবে চিকিৎসা বন্ধ হয়ে গেছে পিংকনের  মধ্যনগরে ৫২০ গ্ৰাম গাঁজাসহ গ্ৰেফতার ১ জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে কুমিল্লায় বর্ণাঢ্য প্রতীকী ম্যারাথন অডিটোরিয়াম, জিমনেশিয়াম ও স্টেডিয়াম নির্মাণের দাবি মাভাবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের আমাদের টার্গেট হচ্ছে এক কোটি সমর্থক বাড়াবো- রুহুল কবীর রিজভী গোপালগঞ্জে হামলার প্রতিবাদে এনসিপি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল ইবি নিউজ এর প্রকাশক মোঃ মাসুম সরদার এর ৪২ তম জন্মদিন আমতলীতে জুলাই গণঅভ্যুত্থান উপলক্ষে রঙ্গে গ্রাফিতি চিত্র অংকন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

কুমিল্লা তিতাস মেডিকেল সেন্টারে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ : পরিচালকের বিরুদ্ধে শেয়ার ও আর্থিক অনিয়মের দাবি

Reporter Name
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, এপ্রিল ২৭, ২০২৫,
  • 84 বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

মোঃ ইয়াছিন মিয়া, কুমিল্লা প্রতিনিধি : কুমিল্লার তিতাস মেডিকেল সেন্টারের NICU বিভাগের এক পরিচালক বিজয় চন্দ্র সূত্র ধর প্রতিষ্ঠানের এমডি ডা. লিটন মিয়া, জিএম আবদুল আওয়াল ও অন্যান্য পরিচালকদের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ এনেছেন। তিনি দাবি করেছেন, তাঁকে শেয়ারের দলিল ও প্রাপ্য লভ্যাংশ থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে।

বিজয় চন্দ্র সূত্র ধর জেলা প্রশাসক, সিভিল সার্জন, কোতয়ালী মডেল থানার ওসি এবং জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে পৃথক অভিযোগ দায়ের করেছেন। তাঁর অভিযোগে বলা হয়েছে, প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা তাঁর শেয়ারের টাকা (৫ লক্ষ টাকা) এবং দুই বছরের লভ্যাংশ দেওয়া থেকে বিরত রয়েছেন। এ নিয়ে বারবার আলোচনা করলেও তারা কোনো ইতিবাচক সাড়া দেয়নি।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, তিতাস মেডিকেল সেন্টারের NICU বিভাগে রোগীদের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়। ভালো অবস্থায় থাকা নবজাতকদের অযথা NICU-তে রাখা হয়, অতিরিক্ত বিল আদায় করা হয় এবং প্রয়োজনীয় তথ্য গোপন করা হয়। এছাড়া, দালালদের মাধ্যমে মোটা অঙ্কের কমিশনে রোগী সংগ্রহ করারও অভিযোগ রয়েছে।

বিজয় চন্দ্র সূত্র ধর বলেন, “আমি একজন নিরীহ মানুষ, শুধু ন্যায্য পাওনা চেয়েছি। কিন্তু আমাকে অপমান ও হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। সরকারি হস্তক্ষেপ চাই যাতে আমার টাকা ফেরত পাই এবং এই অনৈতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ হয়।”

এ বিষয়ে তিতাস মেডিকেল সেন্টারের এমডি ডা. লিটন মিয়া ও জিএম আবদুল আওয়ালের কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। প্রশাসনিক সূত্রে জানা গেছে, অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে।

স্থানীয় ভোক্তারা বলছেন, স্বাস্থ্যখাতে এমন অভিযোগ নতুন নয়, তবে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ