২৭শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| ১১ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৬ই মহর্‌রম, ১৪৪৭ হিজরি| ভোর ৫:৩৫| বর্ষাকাল|
শিরোনাম:
মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে শতভাগ জিপিএ-৫ অর্জন টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী তানিশা পেলেন জিপিএ ৫ ছাতকে এসএসসিতে পাশের হার ৬৭.৮০ শতাংশ,জিপিএ-৫ এর শীর্ষে ছাতক সরকারি বহুমুখী মডেল উচ্চ বিদ্যালয় দিরাইয়ে পুকুরে ভাসতে থাকা এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার রেজাউল ও রুবেল গং মিলে জোরপূর্বক দীর্ঘদিন ধরে আমার ভিটা দখলের পায়তারা করছে : শিক্ষক কুমিল্লায় যাত্রা শুরু করলো ভূমি সেবা সহায়তা কেন্দ্র কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩ দশমিক ৬০, কমেছে পাশের হার ও জিপিএ ৫ কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি বৃহস্পতিবার পরীক্ষা স্থগিত দখলদারদের উচ্ছেদের নোটিশ দেয়ায় ভূমি কর্মকর্তাসহ তিনজনের উপর হামলা ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণে গোমতী নদীর পানি বাড়ছে, তীরবর্তী মানুষের মাঝে আতঙ্ক

বুড়িচংয়ে ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজীর অভিযোগ 

Reporter Name
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, নভেম্বর ২৭, ২০২৪,
  • 112 বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
Oplus_0

মোহাম্মদ শাহাদাত আলম অন্তর : কুমিল্লা বুড়িচং বাজারের দোকান থেকে জোরপূর্বক চাঁদা তোলার অভিযোগ উঠেছে বুড়িচং উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব ইকবাল হোসেনের বিরুদ্ধে।

গত ২৫ নভেম্বর সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ছাত্রদল নেতা ইকবাল হোসেন লোকজন নিয়ে গত ২৪ নভেম্বর বুড়িচং বাজারে চাঁদা তোলতে যায়। এর আগে মনির নামের যে লোক বাজার ইজারার টাকা তোলে তাকে গিয়ে হুমকি দিয়ে আসে। তাকে বলে আসে আজ থেকে বুড়িচং বাজারের ইজারার টাকা তোলবে ছাত্রদল। পরে বুড়িচং বাজারে চাঁদা তোলতে আসলে ইজারাদাররা বাঁধা দেয়। বাঁধা দিলেই শুরু হয় বাকবিতন্ডা। বাধ্য হয়ে ইজারাদাররা প্রশাসনকে অবগত করে।

জানা যায় ইকবাল কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব হাজী জসিম উদ্দিন জসিমের অনুসারী হওয়ায় বুড়িচংয়ে একের পর এক অনৈতিক কর্মকাণ্ড করে যাচ্ছে। এর আগে বুড়িচং সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাজী জয়নাল আবেদীনের কাছেও মোটা অংকের চাঁদা দাবি করার অভিযোগ উঠেছিল এ ইকবালের বিরুদ্ধে।

বুড়িচং বাজারের ইজারাদার মো. জালাল উদ্দীন বলেন, এ বাজারের বৈধ ইজারাদার আমি। আমি বাজারের ইজারার দায়িত্ব দিয়েছি ময়নামতির আক্তারকে। সে আরাগের মনিরকে দিয়ে ইজারার টাকা তোলে। কিন্তু গত ২৪ নভেম্বর ছাত্রদলের ইকবাল নাকি তাকে নিষেধ করে দিয়েছে টাকা না তোলতে। এখন থেকে নাকি সে বাজারের ইজারা তোলবে। আমি বাধ্য হয়ে প্রশাসনকে অবগত করেছি পরে পুলিশ আসলে তারা সরে যায়।

এ বিষয়ে জানতে ইকবাল হোসেনকে মুঠোফোনে একাধিক ফোন করেও পাওয়া যায় নি।

এ বিষয়ে বুড়িচং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাহিদা আক্তার বলেন, অভিযোগ পেয়ে আমি সাথে সাথে সেখানে পুলিশ পাঠিয়েছি। পরে জানতে পারলাম এ ঘটনার জন্য ইজারাদাররাই দায়ী। তারা টাকা বেশি পাওয়ার জন্য একজনের কাছ থেকে আরেকজনের কাছে সেই ইজারা বিক্রি করে। ঐদিনের পরে এমন ঘটনা আর ঘটে নি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ