২৭শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| ১১ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৬ই মহর্‌রম, ১৪৪৭ হিজরি| ভোর ৫:১০| বর্ষাকাল|
শিরোনাম:
মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে শতভাগ জিপিএ-৫ অর্জন টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী তানিশা পেলেন জিপিএ ৫ ছাতকে এসএসসিতে পাশের হার ৬৭.৮০ শতাংশ,জিপিএ-৫ এর শীর্ষে ছাতক সরকারি বহুমুখী মডেল উচ্চ বিদ্যালয় দিরাইয়ে পুকুরে ভাসতে থাকা এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার রেজাউল ও রুবেল গং মিলে জোরপূর্বক দীর্ঘদিন ধরে আমার ভিটা দখলের পায়তারা করছে : শিক্ষক কুমিল্লায় যাত্রা শুরু করলো ভূমি সেবা সহায়তা কেন্দ্র কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩ দশমিক ৬০, কমেছে পাশের হার ও জিপিএ ৫ কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি বৃহস্পতিবার পরীক্ষা স্থগিত দখলদারদের উচ্ছেদের নোটিশ দেয়ায় ভূমি কর্মকর্তাসহ তিনজনের উপর হামলা ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণে গোমতী নদীর পানি বাড়ছে, তীরবর্তী মানুষের মাঝে আতঙ্ক

মা জানেন না ছেলে আর নেই, বাবা লাশ আনতে ঢাকার পথে

Reporter Name
  • প্রকাশের সময় : রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪,
  • 80 বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

মো:মফিদুল ইসলাম সরকার রংপুর প্রতিনিধি : ঢাকার গাজীপুরের শ্রীপুরে অবস্থিত ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি’র পিকনিকের দোতলাবাসে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যাওয়া তিনজনের মধ্যে একজন বাড়ী রংপুরের জুম্মাপাড়ায়।

তিনজনের মধ্যে একজন হলেন মুবতাসিম রহমান মাহিন (২২) । মাহিন ওই এলাকার ইমতিয়াজ হোসেন ইমনের ছেলে ।

বিবিণ্ন সূত্রে জানাগেছে, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিকনিকে যাওয়ার পথে শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে গাজিপুরের তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালী গ্রামে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যান মাহিন। মাহিনের বাবা ইমতিয়াজুর রহমান ইমন এবি ব্যাংকের সৈয়দপুর শাখার শাখা ব্যবস্থাপক। দুই ভাইয়ের মধ্যে মাহিন বড়। মাহিনের চাচা হাসান রহমান জানান, ইউনিভার্সিটিতে ক্যারিয়ার অ্যান্ড বিজনেস সোসাইটিতে শেষ বর্ষে পড়ছিলেন মাহিন। শনিবার সকালে সে পিকনিকে যাওয়ার পথে বাসে বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা গেছে। জানাগেছে ,মাহিনের বাবা ঢাকার পথে রওনা দিয়েছেন মাহিনের লাশ নিয়ে আসার জন্য।

এদিকে মাহিন মারা যাওয়ার খবর তার মাকে এখন পর্যন্ত জানানো হয়নি।

‘চাচাতো ভাই ইমতিয়াজ রহমান বলেন,‘সর্বশেষ দুই সপ্তাহ আগে কথা হয়েছিল। আর কথা হয়নি। অনেক ভালো ছিল মাহিন ভাই। কখনও কারও সঙ্গে খারাপ আচরণ করতো না। আমাদেরকে অনেক ভালোবাসত। ভাইকে অনেক মিস করব। আমার ভাইয়ের মতো যেন আর কারও মৃত্যু না হয় আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি।’ মাহিনের মৃত্যুর খবরে ভেঙে পড়েছেন ছোটবেলার বন্ধু তাসিম। মাহিনের বাড়ির পাশে কান্নাজড়িত কণ্ঠে তাসিম বলেন, ‘আন্দোলনের সময় তিন মাস একসাথে ছিলাম। কিন্তু পরীক্ষা থাকায় সে ঢাকায় চলে যায়। প্রায় দুই থেকে তিন সপ্তাহ আগে হঠাৎ সে বাড়িতে আসছিল। যাওয়ার সময় খুব তাড়াতাড়ি বাড়িতে ফিরবে বলে জানিয়েছিল। কিন্তু বন্ধু যে সারা জীবনের জন্য ফিরবে তা কল্পনাও করতে পারছি না।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ