শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা রুখতে মাঠে ছাত্রশিবির সুনামগঞ্জে ভুয়া ব্যবসায়ী সেজে প্রতারণার মাধ্যমে কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়া চক্রের মূলহোতা সহ গ্রেপ্তার ৬ কুমিল্লা নাশকতা ও অপতৎপরতা প্রতিরোধে রাজপথে সমমনা ৮ দলের অবস্থান তৃণমূলের দাবিতে মুখর কুমিল্লা বিএনপি  কুমিল্লায় ডাকাতি প্রস্তুতিকালে আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার কুমিল্লায় মাদক সেবনে বাধা দেয়ায় নির্মাণ শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যা দিরাই-শাল্লায় আজমল হোসেন চৌধুরী জাবেদের পক্ষে বিএনপির গণমিছিল ও সমাবেশ পঞ্চগড় বিপি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে “Empowered Living” শীর্ষক মোটিভেশনাল আলোচনা সভা শিক্ষক নিয়োগে সুপারিশ থাকলে মানসম্মত শিক্ষক পাবেন না, এতে প্রতিষ্ঠান কলঙ্কিত হবে : আবুল কালাম খিলা আজিজ উল্যাহ উচ্চ বিদ্যায়লয়ের বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ০২:২৮ পূর্বাহ্ন

প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে বার বছর ছদ্মবেশে মাদক কারবারি নুরুল হাকিম

Reporter Name / ২১৮ Time View
Update : শনিবার, ২ নভেম্বর, ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টর :কক্সবাজার টেকনাফ, সাবরাং ইউনিয়নের কাটাবনিয়া গ্রামের মৃত নুরুজ্জামান এর ছেলে মাদক কারবারি  নুরুল হাকিম ও নুরুল আমিন প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে বারটি বছর ছদ্মবেশে রয়েছে। ২১ অক্টোবর ২০১১ সালে ইয়াবা নিয়ে  টেকনাফ হতে বাস যুগে কক্সবাজার যাওয়ার পথে বড়ইতুলি পুলিশের অস্থায়ী একটি চেকপোস্টে টেকনাফ মডেল থানা পুলিশের হাতে আটক হয়। টেকনাফ থানার এস আই বিল্লাল বাদী হয়ে একটি মাদক মামলা দায়ের করে কারাগারে পাঠান তাদের। যার টেকনাফ থানার মামলা নং ৫৬/৪৬৯ ও জজকোর্ট ST- 77/02। তবে দুই নাম্বার আসামি নুরুল আমিন সঠিক নাম ঠিকানা দিলেও মূল ১নং আসামি নুরুল হাকিম, পরিচয় লুকিয়েছেন কৌশলে। যেখান তার নাম দিয়েছেন একরামুল হক পিতা আমিনুল হক ঠিকানা নয়াপাড়া। এই ভুল নামের কারণে প্রশাসন  মূল আসামিকে খোঁজে পাচ্ছেন না ১২ টি বছর। এই ধরনের মামলা তাদের রয়েছে দেশের বিভিন্ন থানায়। বর্তমানেও নুরুল আমিনের ডজনখানেক মাদক মামলা ও মানব পাচার মামলা রয়েছে।

কে এই নুরুল হাকিম ও নুরুল আমিন? তাদের বাবা নুরুজ্জামান ছিলেন একজন রোহিঙ্গা। তারা নিজেরাও বিয়ে করেছেন রোহিঙ্গা মেয়ে, যার কারণে মায়ানমারে তাদের রয়েছে ব্যপক আত্মীয় স্বজন।সেই সুবাদে ২০০৬ সাল হতে তাদের মাদক করাবারের সুযোগ হয়ে ওঠে। তখন ইয়াবা নামক মাদকের ছিল অনেক চাহিদা সেই সময় অনেকেই এই ইয়াবা ট্যাবলেট কি ছিনতও না । তখনকার সময়ে  সারাদেশে ইয়াবা পাচার করে মোটা অংকের টাকা কামিয়েছেন তারা। নানান কৌশলে দেশের বিভিন্ন জায়গায় মাদক পাচার কালে অনেকবার আটক হয়েছে এই কারবারিরা। নাম ঠিকানা ভুল দিয়ে কিছুদিন জেল কেটে বাহির হতে পারলে সেই মামলার বিষয়ে আদালতের কাছে মুখ দেখাতে হয়না তাদের। ২০১৩ সাল হতে মালেশিয়া অবৈধভাবে সবচেয়ে বেশি মানুষ পাচার করেছেন নুরুল আমিন ও নুরুল হাকিম। কারণ মালেশিয়ার সবচেয়ে বড় দালাল ছিলেন তার চাচা। পরে সেই অবৈধভাবে সমুদ্র পথে তার ভাই মুহাম্মদ আমিনকে মালেশিয়া পাঠাই বাংলাদেশ থেকে পাঠানো মানুষ যাত্রীদের রিসিভ করতে। কিভাবে এতো অপকর্মের পরেও প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ায় প্রশাসনের কাছে সচেতন ব্যক্তিদের প্রশ্ন? এই মরণ নেশা ইয়াবা কারবারিদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া এখন সময়ের দাবি বলে মনে করেন সচেতন ব্যক্তিরা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

ফেসবুকে আমরা

সম্পাদকীয়

সম্পাদক ও প্রকাশক